নিশীথিনী হুমায়ূন আহমেদ PDF Download (উপন্যাস) – Nishithini pdf book by Humayun Ahmed

মিসির আলী সারিজের একটি বই হলো নিশীথিনী। বইটি দেবী এর দ্বিতীয় অংশ।যারা আগে দেবী না পড়ে বইটি পড়বে তারা হয়তো অনেক কিছুই বুঝতে পারবে না।দেবী এর শেষ অংশে রানুর মৃত্যু হয় এবং রানুর মধ্যে থাকা দেবী নিলুর মধ্যে আসে।এখান থেকেই গল্পের শুরু। আমার মতে বইটি অসাধারণ। গল্পের শেষে দেখা যায় ফিরোজ নামের অস্বাভাবিক ছেলে টি সুস্থ্য হয়ে যায় এবং নিলুর সাথে মিশির আলীর বিয়ে হওয়ার ইঙ্গিত করে দেবী।বইয়ে মিশির আলী দেবীর প্রতি বিশ্বাস না রাখলেও শেষে দেবীই মিশির আলী কে বাঁচিয়ে তোলে।

Nishithini pdf book by Humayun Ahmed info:

book নিশীথিনী
Author
Publisher
Edition 13th Printed, 2013
Number of Pages 101
format pdf
Language বাংলা

 

রিভিউ

অসম্ভব যুক্তিবাদী এক মানুষ,যার মতে প্রকৃতি রহস্য পছন্দ করেনা।আসলেই কি তাই?
এক প্রচন্ড গরমের দিনে মিসির আলির ক্লাসে যেতে দেরি হয়ে যায়। তিনি গিয়ে দেখেন,পুরো ক্লাসে শুধু আসমানি রঙের শাড়ি পড়া এক মেয়ে বসে আছে।মেয়েটির নাম নীলু।নীলু মিসির আলিকে তার বাসায় যেতে বলে কোনো একটি জরুরী কথা বলার জন্য।কী ছিল সেই জরুরী কথা?

এদিকে উপন্যাসের আরেকটি চরিত্র হল ফিরোজ যে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।এক বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে যায় ফিরোজ,যা ছিল এক জমিদারবাড়ি।সে বন্ধুদের নিয়ম-নীতি সবই ছিল প্রাচীনপন্থী।বন্ধু আজমলের ছোট বোন নাজের প্রেমে পড়ে যায় ফিরোজ।কিন্তু তা কিছুটা অপ্রকাশিতই থাকে।

হানিফার গুরুত্বও কোনো অংশে কম যায়নি এই উপন্যাসে।দশ বছরের এই চটপটে বালিকা মিসির আলির কাজের মেয়ে।হঠাৎ একদিন মিসির আলি আবিষ্কার করেন,হানিফা ঘুমের ঘোরে একটি ইংরেজি বাক্য বলছে,যা হানিফার পক্ষে বলা সম্ভব ছিলনা।তাহলে কি হানিফা অন্য কোনো বংশোদ্ভূত?তার আসল পরিচয় কী তাহলে?

আবার এদিকে একের পর এক খুন হয়েই যাচ্ছে মানুষ,যাদের সবার হত্যাকারী একজন।খালি গায়ে চশমা পরা এক ছেলে….কে সে?আর নীলুই বা মিসির আলিকে কী এমন বলেছিল?মিসির আলী কি তার সব রহস্যের ব্যাখ্যা দিতে পেরেছিলেন?নাকি হার মেনেছিলেন প্রকৃতির কাছে?

user review

মিসির আলী সিরিজের বই। “নিশীথিনী” হচ্ছে “দেবী” এর দ্বিতীয় পর্ব। রহস্য এবং আধিভৌতিক টাইপের বই। রাণুর মৃত্যুর পর নীলুর মধ্যে রানুর ছায়া পড়ে, নীলু রাণুর অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা বা ESP অর্জন করে। যে দেবী রানুর মধ্যে বাস করত সে নীলুর শরীরে ঢুকে পড়ে – যা মিশির আলীকে বিষ্মিত করে, কিন্তু তিনি বিশ্বাস করেন না।

তবে এ গল্প ফিরোজকে নিয়ে। ফিরোজ মোহনগঞ্জে তার বন্ধু আজমলের বাড়ী বেড়াতে গিয়ে অপ্রকৃতিস্থ হয়ে ফিরে আসে। কারণ অজ্ঞাত। হঠাৎ হঠাৎ সে হিংস্র হয়ে পড়ে। তার মাথায় খুন চেপে যায়।

হিংস্র অবস্থায় তার কাছে একটি মানুষ আসে, তার সাথে কথা বলে। মিশির আলীর টেপ রেকর্ডারে তার আওয়াজও ধরা পড়ে।

ফিরোজের সেকেন্ড পার্সোনালিটি – ছোট চৌধুরী। হানিফা মিশির আলীর বাড়ীর কাজের মেয়ে। এক রাত্রে জ্বরের ঘোরে সে ইংরাজীতে কথা বলে উঠলে মিশির আলী বুঝতে পারে সে বড় ঘরের মেয়ে। তিনি তার বন্ধু পুলিশ কমিশনার সাজ্জাদের সাহায্য চান। তিনি হানিফা আর ফিরোজ দুজনের ব্যাপারেই খোঁজ শুরু করেন।

মিশির আলী ফিরোজের রহস্য উদ্ধারে মোহনগঞ্জে যান। আর এদিকে ফিরোজ একের পর এক হত্যাকান্ড ঘটাতে থাকে। নীলু বুঝতে পারে ফিরোজ এবার মিশির আলীকে হত্যা করবে।

মিশির আলীকে কেন্দ্র করে নীলু আর ফিরোজ – এবার লড়াই তাদের মধ্যে; দেবী আর ছোট চৌধুরীর মধ্যে – যাদের অস্তিত্ব মিশীর আলীর কাছে নেই। সত্যিই কী নেই?

pdf

নিশীথিনী হুমায়ূন আহমেদ PDF Download ডাউনলোড লিংকঃ click here

0r

Click Here To Download

(অনলাইনে পড়ুন)
(free)
(

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *