সমরেশ মজুমদার pdf Download (All Books HD Print)

সাতকাহন PDF DOWNLOAD সমরেশ মজুমদার (উপন্যাস)

সাতকাহন প্রথম-দ্বিতীয় খন্ড উপন্যাসটির সূচনা, বিস্তৃতি আর প্রবাহধারা একজন নারীকে নিয়ে । যার নাম দীপাবলি বন্দ্যোপাধ্যায়। আপাত দৃষ্টিতে এই উপন্যাসটিকে শুধু মাত্র একজন নারীর গল্প মনে হলেও, দীপা হলো বাঙালী সেই সব নারীদের প্রতিনিধি যাদেরকে এই পুরুষ শাসিত সমাজ কখনো সংস্কার, কখনো দুর্বলতা আবার কখনো লালসার ভয় দেখিয়ে হতাশার কাল কুঠুরিতে ছুড়ে ফেলতে চায়, কিন্তু দীপারা দমে না, হারে না। সমাজের চোখ রাঙ্গানি উপেক্ষা করে চলতে থাকে তাদের নিরন্তর যুদ্ধ।

Satkahon book by Samoresh Majumder info:

book সাতকাহন
Author
Publisher
format pdf
Edition 3rd Printed, 2018
Number of Pages 848
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

 

সাতকাহন সমরেশ মজুমদার (উপন্যাস) রিভিউ

সাতকাহন উপন্যাসের চরিত্র:

বাঙালী সাহিত্যের জনপ্রিয় লেখক “সমরেশ মজুমদার”-এর ব্যপক আলোচিত, দুটি খণ্ডে বিভক্ত, সাড়া জাগানো একটা উপন্যাস হলো ‘সাতকাহন’।

সাতকাহন আমার কাছে কোন বই বা উপন্যাস না। এটা আমার কাছে একজন সাহসী ও তেজস্বী নারীর গল্প। বিংশ শতাব্দীতে একটা নারীকে যত রকম ঘাত-প্রতিঘাতের সম্মুখীন হতে হয়েছিল, তার এক-একটি কানা-কড়ি লিপিবদ্ধ হয়েছে এ বইটিতে৷ এ গল্পের মূল নায়িকা দীপাবলি। তাকে নায়িকা না বলে একজন সংগ্রামী নারী বলাটাই বেশী শ্রেয়।

দীপাবলির শৈশব কেটেছে জলপাইগুড়ির ডুয়ার্সের চা বাগানে। শৈশব ছিল তার আনন্দ ও স্মৃতিতে পরিপূর্ণ। কিন্তু তারপরই শুরু হয় প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে এগিয়ে চলা, স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করার অদম্য ইচ্ছা!

আংড়াভাসা নদীর তীরের চা বাগান থেকে উঠে এসে স্বাধীন ভারতের একজন রেভিনিউ কর্মকর্তা হয়ে উঠার পেছতে শত প্রতিকূলতা এবং যুদ্ধের গল্প এটি।

pdfsatkahon 2
pdfsatkahon 2

এ বইয়ে সুস্থ নারীবাদের কথা উঠে এসেছে। সুস্থ বলছি কারণ বর্তমানে নারীবাদ বিষয়টা সমালোচনামূলক শব্দ হয়ে যায় তাই।

১২ বছর বয়সেই বাল্যবিবাহের শিকার হতে হয় দীপাকে। বিয়ের পরদিনই স্বামী মারা যায়;আর তারই কিছুদিন পর শ্বশুর। সেই সুবাদে দীপা মালিক হয়ে বসে অঢেল সম্পত্তির। কিন্তু তার তীব্র আত্মসম্মানবোধ তাকে বাধ্য করে সেই সম্পত্তি ত্যাগ করতে।

সেই অঢেল টাকা-পয়সা সে এক সেবামূলক সংগঠনকে দান করে দেয়। বাল্যকালের মৃত বর ‘অতুল’, তারপর ধীরে ধীরে ‘অমল’, ‘শমিত’ ও ‘অর্জুন’ এর মতো বিভিন্ন পুরুষ কিছু-কিছু মুহূর্তের জন্য অংশ হয়েছিল দীপাবলির জীবনে। সকলকে পাশ-কাটিয়ে দীপা শেষমেশ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় ‘অলোক’ এর সাথে। কিন্তু তীব্র আত্মসম্মানবোধ আর ব্যক্তিত্ব তাকে বাধ্য করে এ সম্পর্ক থেকেও সরে আসতে!

এ গল্পটি তীব্র আত্নসম্মানবোধ এবং ব্যক্তিত্বের একটি গল্প। আত্মসম্মানবোধ-ব্যক্তিত্ব এবং অহংকারের মাঝে একটা ক্ষীণ দাগ আছে। কতটুকু দাগ পার করলে সেটা অহংকারের পর্যায়ে পরে তা অক্ষরে অক্ষরে প্রকাশ পেয়েছে এ গল্পে।

এই গল্পের শেষ দিকে গিয়ে লেখক পুরাতন প্রথাকে ভেঙে দিয়েছেন দীপার ঠাকুরমা চরিত্রের মাধ্যমে। সেই ঠাকুরমা; যিনি কি না আজীবন প্রথাকে আঁকড়ে ধরেছিলেন! লেখক দেখিয়েছেন ‘রমনা সেন’-এর মতো নারীদের জীবনের রূপ-রেখা কেমন করে পাল্টায়।

সেই সাথে সরকারী চাকরিতে আমলাদের দূর্নীতির নগ্ন চেহারাটি লেখক ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রসাশনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে যাওয়া দূর্নীতির কাছে দীপাবলিরা কেমন অসহায় আর বলির পাঠা তার দাঁত ভাঙা বর্ণনা উঠে এসেছে এই গল্পে।

এবার, এতকিছুর পর এই বইটির অল্প একটু সমালোচনা করে ফেলি। সমালোচনা করার মত দুঃসাহস আমার নেই। তাই একে সমালোচনা না বলে আমি বলব আমার নিজের পয়েন্ট অব ভিউটি প্রকাশ করতে যাচ্ছি।

এই বইয়ে, ইতিহাস ও রাজনীতির কথা একদমই কম উঠে এসেছে। তবে হ্যা, লেখক এই বইয়ে বিংশ শতাব্দীর একটি নারীর জীবন ও তার পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও পরিস্থিতি সুনিপুণভাবে তুলে ধরেছেন। আরেকটি বিষয় আমাকে একটু খোঁটা দিয়েছে। সেটি হলো, দীপা এই বইয়ে একটি আদর্শ নারী চরিত্র। সে তীব্র সংযমী, বুদ্ধিমান এবং আত্মসম্মানবোধ ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন একজন নারী। কিন্তু অঢেল আত্নসম্মানবোধ সম্পন্ন একজন নারী হওয়া সত্ত্বেও সে পুরো উপন্যাসে জীবনসঙ্গী নির্বাচনে দ্বিধাদন্দের মাঝে ছিল এবং নিজের পছন্দ বা ভালোবাসার প্রতি সজাগ ছিলো না। এই ইতস্থতা বা দ্বিধাদন্দটি/ আমি কি পছন্দ করি সেটার স্পেসিফিকতার অভাব এই অঢেল ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নারী চরিত্রটিকে কিছুটা ম্লান/বিবর্ণ করে ফেলেছে বলে আমার মনে হয়েছে!

পরিশেষে, দীপা বিংশ শতাব্দীর নারী হয়েও তার চিন্তাশক্তি ছিলো বর্তমান আধুনিক সমাজের মতো। একটি বিংশ শতাব্দীর নারীর জীবনের আদ্যোপান্ত যদি উল্টে পাল্টে দেখতে চান তবে এই বইটি আপনার জন্য সাজেস্ট করছি। নিজের আত্নসম্মানবোধ ও ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে সচেতন হবার জন্য সকল নারীর এই বইটি পড়া উচিত।

পুরুষাশিত কুসংস্কার সম্পন্ন সমাজের মাঝে কিভাবে বিদ্রোহ করে একটি নারী উঠে এসেছে সামনের কাতারে; তা অবশ্যই সকল নারীর জন্য হবে একটি প্রেরণার উৎস। পাশাপাশি একটি পুরুষেরও উচিত এই বইটি পড়া, যাতে সে একটা নারীর পারিপার্শ্বিকতা বুঝতে পারে এবং নারীকে মানুষ হিসেবে গণ্য করতে পারে।

ভূমিকা ও নামকরণ :

এ যুগের অন্যতম জনপ্রিয় কথাকার ‘সমরেশ মজুমদার’ এর কুশলী কলমে কাহিনীবর্ণনার সুদীর্ঘ, সুকল্পিত, সুবিন্যস্ত উপন্যাস- ‘সাতকাহন’।

‘সাতকাহন’ নাম দেওয়াটা একদম যৌক্তিক হয়েছে। প্রকৃতির নিজের ছবিটা তুলে ধরে ভারতবর্ষ বিশেষ করে বাংলা এলাকার মাটি ও মানুষ, মানসিকতা, সুখ, দুঃখ, হা-হুতাশের ছবি ফুটে ওঠেছে বেশ ভালভাবেই। কেবলমাত্র সম্পদের জন্য মানুষ কতটা নীচ হতে পারে সেটা দেখানোর পাশাপাশি মহৎ মানুষদের স্বরুপও ফুটিয়ে তুলতে হয়েছে লেখককে।

কিছু খাঁটি মানুষের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরা হয়েছে যারা পৃথিবীকে একটু হলেও দেবার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। ঘুণে খাওয়া সমাজটাকে বদলে ফেলার জন্য তৃণমূল থেকে প্রচেষ্টা চালান। কু-সংস্কারাবদ্ধ এই সমাজটাকে বদলে ফেলার জন্য প্রত্যয়ী হন। উপন্যাসে এরা যে চরিত্র ই নেয় না কেন, আমি গত শতকের পরিস্কার একটা ধারণা এই উপন্যাস থেকে পেয়েছি। আমাদের সমাজের কাঠামোর পেছনের কারণ এই উপন্যাসে সমরেশ মজুমদার দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

কাহিনী সংক্ষেপ :

উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপা- দীপাবলি বন্দোপাধ্যায়। আড়ংভাসার তীরের উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্সের সুবিশাল চা-বাগানের মধ্যে বেড়ে উঠেছে দীপা। আর আট-দশটা সাধারণ মেয়ের মতোই সে ছিল দুরন্ত ও চঞ্চল কিন্তু দশ বছর বয়স থেকেই তাকে ভাগ্যের প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে নিরস্তর যুদ্ধ করতে-করতে বহু বাঁধা, বহু বিপর্যয় পার করতে হয়েছিল। কিন্তু এসব প্র‌তিকূলতা‌কে অত্যন্ত দুর্দান্তভাবেই কা‌টি‌য়ে উঠে‌ছে সে।

হঠাৎ করেই, দীপার বিয়ে নিয়ে তোড়জোড় শুরু হয়, তার বাবা প্রথমে আপত্তি করলেও দিদা মনোরমা’র চাপে দীপাকে শেষমেশ বিয়ে দেয়া হয় শিলিগুড়ির এক অভিজাত পরিবারের ছেলের সাথে। বিয়ের দিন দীপা জানতে পারলো এতদিন ধরে যে ‘অমনরাথ’ এবং ‘অঞ্জলী’ কে বাবা-মা বলে জেনে এসেছে তারা আসলে তার বাব-মা নয়।

বিয়ের পরদিনই অর্থাৎ বাহাত্তর ঘন্টার মাথায় ই দুর্ভাগ্যক্রমে দীপার বর ‘অতুল’ মারা যায়। এই নিষ্ঠুর অতীতকে মুছে নতুন জীবন শুরু করতে তার ভালোই সময় লেগেছিল। ‘সত্যসাধন মাস্টার’ এর সহযোগিতা স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা খুব ভালো ফল করে শহরে চলে আসে স্বপ্ন পূরণের মাধ্যমে নিজের ভাগ্যকে নিজে জয় করতে। আর ঠিক এখানে দীপাবলির জীবনের মোড় ঘুরে যায় কিংবা শুরু হয় অন্য একট নতুন নাটক যা জীবনকেও ছাপিয়ে যায়… বাকিটা জানতে হলে পড়তে হবে এই অনিন্দ্য সুন্দর এই উপন্যাসটি।

দীপার মাঝে যদি আপনি ডুব দিতে পারেন তাহলে আপনাকে বেশ কিছু ব্যাপারে নতুন করে ভাবা লাগতে পারে। এই যেমন- একটি মেয়ে কি দুরন্ত ছেলেদের সাথে ডানা ঝাপটে ঠিক ওদের মতই চলাফেরার স্বাধীনতা পেতে পারে? কেবল মেয়ে বলেই কি মা-বাবার উচিত সুপাত্র পেলেই বিয়েতে মত দেওয়া, তাও বাল্যবিবাহ? মেয়ে মানেই কি পিতামাতার ঘাড়ের বোঝা? কেবল লিংগ-বিষয়ক কারণেই কী নারীদের ব্যাপারে যেকোন কাজে আস্থা কম রাখা স্বাভাবিক? একা চলাফেরার স্বাধীনতা কি কোন নারীর থাকা উচিত?

নারীদের জন্য আলাদা পোশাক থাকা কতটা জরুরী মনে হয় আপনার? নারী বলেই কি এই প্রজাতির মানুষদের পদে পদে বিরম্বনায় পড়া স্বাভাবিক? নারী জাগরণ বলতে আসলে কি বোঝায় আর কি বোঝানো উচিত? কেবলমাত্র ধর্মই কি নারীদের পিছিয়ে রাখার জন্য দায়ী?…..

পাঠ প্রতিক্রিয়া:

প্রথম খন্ড পড়ার পরে দীপার জীবনে কী হলো জানতে উদগ্রীব ছিলাম। দ্বিতীয় খণ্ড পড়ে মনে হচ্ছে না পড়াই ভালো ছিল।
সত্তর আশির দশকের ভারতবর্ষ, তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি, দুর্নীতি, অনিয়মকেই নিয়ম বানিয়ে দিব্যি বসবাস করা মানুষগুলোর মাঝে স্রোতের বিপরীতে এক অদম্য নারী দীপাবলী। প্রথম জীবনে সামাজিক অব্যবস্থার শিকার এবং পরবর্তীতে নিজের ভাগ্য বদলে বাবা এবং মাস্টারের স্বপ্ন পূরণ করে দীপাবলী এগিয়ে যায় জীবনে। লেখক তৎকালীন ভারতবর্ষের নানা সমস্যার কথা বেশ সাবলীলভাবে লিখেছেন। পুরো উপন্যাসের সিংহভাগই ছিল দীপার চাকরি জীবনের নানা সমস্যা নিয়ে। সৎ থেকে হাজারো অসৎ ব্যক্তির মাঝে কাজ চালিয়ে যাওয়ার যে স্পৃহা তার মধ্যে ছিল লেখক সে বিষয়গুলোই মোটা দাগে দেখিয়েছেন। থিওরি আর প্রাকটিসের মধ্যে বিস্তর এক তফাৎ, যা দীপাবলী চাকরি জীবনে টের পেয়েছে।

পরিবার জীবনেও দীপাবলীর ভাগ্যে সুখ বেশিদিন জোটেনি। এক হাতে যেমন তালি বাজেনা তেমনি দোষ ছাড়া মানুষ হয় না। কেউই ❝পারফেক্ট❞ নয়। পৃথিবীর সকল দুঃখ উপরওয়ালা দীপাবলীকে এমনি দিয়েছেন না সেজন্য সে নিজেও সিকি ভাগ হলেও দায়ী এমনটা কি না সেটা যারা পড়েছেন বইটি তারা ভালো বুঝেছেন।
দীপাবলীর জীবনে সংগ্রাম, অন্যায়ে আপোষহীনতা, আত্মমর্যাদাবোধ যেমন আমাকে তীব্রভাবে আকর্ষণ করেছে তেমনই তার চরিত্রের কিছু দিক আমাকে খুবই হতাশ করেছে। মাঝে মাঝে বিরক্ত ধরিয়ে দিয়েছে।
বিশেষ করে উপন্যাসের সমাপ্তিটুক। ফেইরী টেলসের মতো ❝𝘏𝘢𝘱𝘱𝘪𝘭𝘺 𝘦𝘷𝘦𝘳 𝘢𝘧𝘵𝘦𝘳❞ টাইপ হবে আশা করিনি। তবে তার শেষ পর্যায়ের আত্মমর্যাদাবোধ আমার চোখে দীপাবলীকে অহংকারী এবং স্বার্থপর একজন নারী হিসেবে দেখিয়েছে। মনোরমার সাথে সে নিজের ছেড়ে আসা জীবনের যে তুলনা করেছে সেটা আমার কাছে অমূলদ লেগেছে। মনোরমার মতো দীপাবলীর জীবন থেকে বিনা কারণে পঞ্চাশ বছর নিশ্চয়ই হারিয়ে যায়নি। আর মনোরমার ঘটনাটা একেবারেই এক পাক্ষিক ছিল। যেখানে দীপাবলীর ক্ষেত্রে সে একদম তুলসী পাতা অবশ্যই ছিল না।
জীবনের শুরুর দিকে মনোরমা দীপাবলীর সাথে যে অন্যায় করেছে সেটা ভুলে সে মনোরমা কে কাছে ঠেলার সময় আত্মমর্যাদার কথা ভাবেনি। এই ব্যাপারগুলো আমার কাছে দৃষ্টিকটু লেগেছে খুব।

প্রথম পর্বকে অসাধারণ বললে দ্বিতীয় পর্বকে সাধারণ মানের বলা যাবে।
লেখক উপন্যাসের শুরুর দিকে লিখেছেন, ❝এক ফোঁটা ভালোবাসার জন্যে যদি কোন মানুষ লক্ষ মেইল হেঁটে যেতে পারে তাহলে একটা পুরো সমুদ্র পেলে সে কি করবে?❞

বই পড়া শেষে এই উক্তি নিয়ে আমার বক্তব্য হবে, ❝কিছুই করবে না। পা আছে না কি তাই ভুলে যাবে।❞
সবই আমার ব্যক্তিগত মতামত। লেখকের লেখনশৈলী নিয়ে কোনোভাবেই প্রশ্ন তুলছি না।

Satkahon book pdf by Samoresh Majumder

Link :-1 | Link :-2 | Link :-3Link :-4

সমরেশ মজুমদার সাতকাহন ১ম খন্ড pdf – সরাসরি ডাউনলোড লিংক – সাতকাহন উপন্যাস pdf download: click here/ সাতকাহন read online

সাতকাহন ২য় খন্ড –

সাতকাহন ৩য় খন্ড pdf download –

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *